প্রাকৃতিক উপায়ে চুল হাইলাইট করাতে পারবেন আপনিও

কোনও খরচ নেই৷ নেই চুলের ক্ষতির ভয়৷ অথচ খুব সহজেই আপনার চুলে পছন্দের হাইলাইট করাতে পারবেন আপনি৷ ভাবছেন কীভাবে? অনেকেই ভাবেন হাইলাইট মানেই যে পার্লারের ক্ষতিকর উপাদান! চুলের ক্ষতির ভয়ে অনেকেই হাইলাইট করাতে চাননা৷ কিন্তু সেই দিন এবার যেতে চলেছে৷ চুল হাইলাইট করার আছে প্রাকৃতিক পদ্ধতিও। হ্যাঁ, আপনার ঘরেই মজুত রয়েছে চুল হাইলাইট করার নানা উপায়৷
লেবু ও মধুর মিশ্রণ:
সব চাইতে ভালো প্রাকৃতিক হাইলাইটার হিসেবে কাজ করে লেবু। এতে চুলে আসে সুন্দর একটি রঙ। এই পদ্ধতিতে হাইলাইট করতে চাইলে একটি বাটিতে সম পরিমান লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে নিয়ে চুলের গোছা আলাদা করে নিয়ে চুলে লাগিয়ে রাখুন। পার্লারের মতই চুলগুলো অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে ঢেকে নিয়ে রোদের মধ্যে বসে থাকুন। চুল শুকিয়ে উঠলে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ২/৩ বার করলেই দেখবেন চুল কি সুন্দর হাইলাইট হয়ে গিয়েছে।
রং চায়ের ব্যবহার
রং চায়ে
রয়েছে
প্রচুর
পরিমানে
ট্যানিক
অ্যাসিড
যা
চুলে
ব্যবহার
করলে
চুল
হাইলাইট
হয়ে
যায়।
প্রথমে
১ কাপ
জলে
৬ থেকে
৭ চা
চামচ
চা
পাতা
দিয়ে
ফুটিয়ে
নিন
ভাল
করে।
এরপর
এই
চা
চুলের
গোছায়
লাগিয়ে
অ্যালুমিনিয়াম
ফয়েলে
পেঁচিয়ে
রেখে
দিন।
চা
চুলে
ভালো
করে
শুকোতে
দিন,
শুকিয়ে
গেলে
চুল
গরম
জলে
ধুয়ে
ফেলুন।
তবে
হ্যাঁ,
মাথার
স্ক্যাল্পে
গরম
জল
দেবেন
না৷
এভাবেই
৫ থেকে
৬ বার
রং
করুন৷
তারপরেই
চুলে
আসবে
দারুন
জেল্লা৷
লক্ষ্য
করবেন
ফুটে
উঠেছে
আপনার
পছন্দের
হাইলাইট৷
অলিভ অয়েলের মাধ্যমে
অলিভ অয়েল
চুলের
ময়েশ্চরাইজার
হিসেবে
অনেকেই
ব্যবহার
করে
থাকেন।
কিন্তু
চুলের
ঘরোয়া
হাইলাইটের
জন্য
অলিভ
অয়েলের
ব্যবহার
সম্পর্কে
অনেকেই
জানেন
না।
চুলের
যে
যে
অংশ
হাইলাইট
করতে
চান
সে
অংশে
ভাল
করে
অলিভ
অয়েল
মাখিয়ে
রোদে
বসে
থাকুন।
অলিভ
অয়েল
আলোর
সাথে
রিঅ্যাকশনের
মাধ্যমে
চুলের
রঙ
পরিবর্তন
করে
ফেলে।
পছন্দ
অনুযায়ী
চুল
হাইলাইট
করা
হয়ে
যায়।
দারুচিনি :
কন্ডিশনারের সঙ্গে সামান্য দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে নিন।মিশ্রণটি চুলে সারারাত লাগিয়ে রাখুন৷ সকালে শ্যাম্পু করে নিন৷ দেখবেন, চুলে সুন্দর রং এসেছে৷